টাঙ্গাইলে গণধর্ষণ মামলায় ৫ আসামীর মৃত্যুদন্ড দিয়েছে আদালত
গণধর্ষনের মামলার ৫ আসামীকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছে আদালত। টাঙ্গাইলের ভু্ঞাপুর এলাকার মাদ্রাসা ছাত্রীকে অপহরনের পর।
একই বছর এর so পনের জানুয়ারি ওই ছাত্রী সকালে because বাড়ি থেকে মাদরাসায় যাওয়ার পথে
শালদাইর ব্রিজের but কাছে পৌঁছলে সাগর কৌশলে একটি সি এন জি তে তাকে নিয়ে যায়।
বৃহস্পতি বার সকাল সাড়ে ১১ টায় নারী ও শিশু নিযাতন দমন ট্রাইবুনাল এ রায় দেন।
একই সঙ্গে so দন্ডিত প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে জরিমানা করেন।
গত মঙ্গলবার অধ্যাদেশ স্বাক্ষরিত হওয়ার পর ধর্ষণ মামলায় বাংলাদেশে এই প্রথম মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়েছে।
১৭-০১ রাতে মধুপুর এ বংশাই নদীর তীরে নিয়ে ৫ জন তাকে ধর্ষণ করে ফেলে রেখে যায়।
পরের দিন but সকালে স্থানীয় রা মেয়েটি কে উদ্ধার করে ওই অবস্থায় ই পরেও থাকতে দেখে।
ওই দিন ই মেয়ে টি বাদী হয়ে পাঁচ জন কে আসামি করে ভূঞাপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন।
আসামি সুজন কে গ্রেপ্তার করে পুলিশ
মামলা দায়ের এর দিন পুলিশ আসামি সুজন কে গ্রেপ্তার করে ফেলে। because
সুজন ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে জবান বন্দি দিয়ে দেন।
পরে অন্য আসামি দেরও because একে একে গ্রেপ্তার করা হয়। so
পুলিশ তদন্ত শেষে ৫ জনের বিরুদ্ধে because অভিযোগ পত্র দাখিল করে।
২০১৫ সাল এর উনিশ অক্টোবর আসামী দের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন এর মধ্য দিয়ে বিচারিক কার্য ক্রম শুরু হয়।
আজ এ but মামলার রায়ে ৫ জনের so মৃত্যুদণ্ড দিলো মহামান্য আদালত।
নারী ও শিশু but নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল এর because বিশেষ পি পি নাছিমুল আকতার জানান,
ভূঞাপুর উপজেলার ছাব্বিশা গ্রামের ওই মাদরাসা ছাত্রীর and আসামির ২০১২ সালে
দণ্ডিত আসামি দের so মধ্যে সাগর চন্দ্র শীলের সঙ্গে মোবাইলে পরিচয় হয়।because
২০১২ সালের এই মামলায় মৃত্যুদন্ড প্রাপ্তরা হলো- মধুপুর উপজেলার চারালজানী গ্রামের বদন চন্দ্রমনি ঋষির ছেলে সঞ্জিত,
একই উপজেলার গোলাবাড়ি গ্রামের দীগেন চন্দ্র শীলের ছেলে গোপি। রায়ের সময় তারা আদালতে উপস্থিত ছিলো।
আসামি এরা হলেন মধুপুর উপজেলার চারালজানী গ্রামের বদন চন্দ্র মণি ঋষির ছেলে সঞ্জিত বয়স ত্রিশ,
ওই একই উপজেলার গোলা because বাড়ি গ্রামের শ্রি দিগেন চন্দ্র শীলের ছেলে গোপি চন্দ্র শীল বয়স ত্রিশ।
দুইজন আসামি so আদালতে উপস্থিত ছিলেন রায় ঘোষণাকালে। because
পলাতক আসামিরা হল, একই এলাকার সুনীল চন্দ্র শীলের ছেলে সাগর চন্দ্র শীল বয়স তেত্রিশ,
সুনীল মণি ঋষির ছেলে সুজন মণি ঋষি আটাশ and মণিন্দ্র চন্দ্রের ছেলে রাজন চন্দ্র বয়স ছাব্বিশ।
এছাড়া বাকি তিন আসামী পলাতক আছে। so
অপর দিকে আসামি পক্ষ এর আইন জীবী গোলাম মোস্তফা মিয়া জানান, এই রায়ে তারা সন্তুষ্ট হতে পারেন নি।
এমন কি এ রায়ের বিরুদ্ধে তারা উচ্চ আদালতে আপিল করবেন বলেও জানান।because